এই বায়োডাটায় প্রস্তাব পাঠাতে চাইলে নিচের আগ্রহী বাটনে ক্লিক করুন।

আগ্রহী

এই বায়োডাটায় ম্যাসেজ পাঠাতে চাইলে নিচের Message বাটনে ক্লিক করুন।

Message

বায়োডাটা কোড

১২৪৩০

ব্যক্তিগত তথ্য

বৈবাহিক অবস্থা ডিভোর্সড(সন্তান আছে)
স্থায়ী ঠিকানা শিবগঞ্জ, বগুড়া
বয়স ২৬ বছর
জন্ম তারিখ ০৩/১০/১৯৯৯
উচ্চতা ৪'৯"
ওজন ৫১-৫৫ এর মধ্যে
পেশা নাই
বর্তমান ঠিকানা শিবগঞ্জ, বগুড়া
রক্তের গ্রুপ O+
শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি/সমমানের নিচে(পাস)
SSC/Dakhil/সমমান,HSC/Alim/সমমান/অন্যান্য শিক্ষা(বিস্তারিত) অনেক কষ্ট করে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত পরেছি আলহামদুলিল্লাহ, অনলাইনে কিছু কোর্স চলমান এবং ডিপ্লোমা ইন ইসলামিক স্টাডিজ ১৩তম ব্যাচ এ ভর্তি হবো ইনশাআল্লাহ,, আর নিয়মিত কোরআন হাদিস ইসলামিক বই অধ্যয়ন করতেছি আলহামদুলিল্লাহ।
কোন জাতীয় প্রতিষ্ঠান থেকে অনার্স/মাস্টার্স/সমমান করতেছেন/সমাপ্ত করেছেন? ,
গায়ের রং উজ্জ্বল ফর্সা
ডিভোর্সের কারণ ও সন্তান সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য ২০১০ সালের শেষের দিকে আমার প্রথম বিয়ে হয়, তখন আমার ১২ বছর বয়স চলে, তখন আমার বিয়ে হয় বাট বিয়েটা নিজের ইচ্ছেতে হয় নাই আমাকে তাবিজ করে পালিয়ে নিয়ে গেয়ে বিয়ে করছে, বিয়ের পর আমার উপর মানুষিক ভাবে অতচ্যার করে একটু কিছু হলেই গায়ে হাত তুলতো আর তার মা একটু কাজে ভুল হলেই অকট্ট ভাষায় গালি দিতো আরও অনেক কাহিনি আছে যা লেখে প্রকাশ করা সম্ভম না, তারপর আমার মেয়ে বাবু হয় তার পর থেকে আরও অতচ্যার শুরু হয় সব সয্য করে গেছি মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে, আমি কেনো যানি ওই ছেলে কে মন থেকে মেনে নিতে পারছিলাম না আমার বার বার মনে হতো আমায় ঠকিয়ে বিয়ে করছে,ওরা নামে আহলে হাদীস ছিলো কেউ নামাজ পরতো না এক কথায় বেদীন পরিবারর ছিলো, আমি অনেক কষ্ট করে পর্দা করেছি রান্নাটাও বোরকা পরে করতে হয়ছে এটা নিয়ে ও অনেক বাজে কথা শুনেছি, এক সময় আর ওই জায়গায় থাকতে না পারে ২০১৯ সালের শুরুর দিকে খোলা নিয়ে চলে আসি,আমি আমার মেয়েকে নিতে চাইছিলাম বাট তারা দেয় নাই মেয়ের বর্তমান বয়স ৯ বসর চলে এবং মেয়ে তার বাবার কাছে থাকে আমি আসার পর সে বিয়ে করে কিন্তু তার ওই বউ ২ মাস ও টিকে না,ওই বউ চলে যাওয়ার পর আমাকে নেওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে আর না গেলে আমর ক্ষতি করবে সে ভয়ে আমার বাবা আবার ও ২০১৯ সালের শেষের দিকে ২য় বিয়ে দেয় কোনো জাচাই বাচাই ছারা, বিয়ের পর থেকেই তার ফিজিকাল সমস্যা ছিলো তারপর আলহামদুলিল্লাহ তার কাছে থেকে গেছি, তিনি অনেক চিকিৎসা করেছেন বাট ভালে হয় নাই, ততাকদীর ভেবে মেনে নিয়েছি এভাবে তার সাথে সারাজীন কাটাবো, তারপর প্রথম ভালোই চলছিলো আমর ২য় স্বামী ঢাকায় জব করতো বিয়ের আমি সেখানেই থাকতাম, বিয়ের ২বছর পর ওনি জবটা ছেড়ে একবারে গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন,প্রথম কিছু দিন ভালোই চলছিলো পরে জানতে পারি ওরা সপরিবারে পীরের মুরিদ, আমি তাদেরকে অনেক ভাবে বুঝাতে থাকি এগুলো ঠিক না বাট তারা উল্টো বুঝে এক সময় বুঝানো ছেরে দিলাম, নিজের হাসবেন্ড কে অনেক ভাবে বুঝালাম আলহামদুলিল্লাহ সে কিছুটা বুঝলো বাট ঠিক মত নামাজ পরে পরে না সে কোরআন ও পরতে পারতো না আমি ওনেক ভাবে তাকে কোরআন শিখানোর চেষ্টা করেছি বাট বার বার আমি ব্যার্থ হয়েছি,সে পর্দার ব্যাপারে উদাসীন ছিলো, তার কিছু দিন পর আমি খুব বাজে ভাবে কালো জাদুতে আক্রান্ত হয় আর কালোজাদু করেছিলো আমার ১ম হাসবেন্ড আর তার সাথে অনেকে জরিত ছিলো, সালাফি রাক্বী দারা রিকায়ইা করাইছি কিছু দিন ভালো ছিলাম তারপর আবার আক্রান্ত হই এ ভাবে ২বার রুকাইয়া করে আবার যখন আক্রান্ত হয় তখন আমার হাসবেন্ড বলে যে কবিরাজ আর কাছে চলো বাট আমি জাবোনা তাকে বলি আমি যদি মরে যাই তারপর ও কবিরাজ এর কাছে যাবোনা এটা নিয়ে অনেক ঝামেলা হয়,আর তার ফিজি কাল সমস্যা ছিলো তারপর ও আমি থেকে গেছি এটা ভেবে যে লোকে কি বলবে একটা মেয়ের কয়টা বিয়ে হয় শুধু এই কথার জন্য থেকে গেছি বাট আমাকে আমার আল্লাহর সাথে শির্ক করতে বলে যেটা আমি কোনেদিন পারবো না আর ওখানকার সবাই পীরপুন্থী ওখানে ঈমান নিয়ে থাকা অনেক কঠিন হবে তাই আমি আবারও ২০২৫সালে শুরুর দিকে খোলা নিয়ে চলে আসি,বাবার বাড়ি আসার পর আবার রুকাইয়া করি আলহামদুলিল্লাহ এখন সুস্থ

ধর্মীয় তথ্য

৫ ওয়াক্ত সালাত আদায়- করা হয়
বাইরে বের হলে বোরখা- পড়া হয়
বোরখার সাথে নিকাব(মুখ ঢাকা)- পড়া হয়
হাত ও পা মোজার মধ্যে পড়া হয়- দুইটাই
ইসলামিক বিষয় পড়া/শোনা হয়- কুরআন, হাদিস, ইসলামিক বুক, ওয়াজ
পছন্দের কমপক্ষে ৩ জন আলেমের নাম- আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ, ড আবু বক্কর জাকারিয়া, আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রাজ্জাক, আরও অনেকে।
নন মাহরামের সামনে পর্দা- পরিপূর্ণ করা হয়
পরিবারে অন্যান্য সদস্যরা দ্বীন পালন- পূর্ণাঙ্গ করে
আকিদা/মাঝহাব/অন্যান্য অনুসরণ করি- সালাফি/আহলে হাদিস
কোন নেশাদ্রব্য( পান ,বিড়ি ,সিগারেট,পর্দা,গাজা,মদ ইত্যাদি এক/একাধিক)- হারাম তাই খাইনা
যৌতুকলোভী/অন্যকিছুতে আগ্রহী ভিক্ষুক/ইতরশ্রেণীর পাত্র/পাত্রপক্ষ- প্রস্তাব দিবেন/গ্রহণ করবেন না
শারিরিক বড় কোন রোগ- নেই
আপনার আরো ভালো দিক লিখুন- আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ,, নিজেকে সবসময় সালাফে স্বলিহিনের পথে প্রোচালিত করার সর্বোচ্চ চেষ্টায় আছি ইনশাআল্লাহ আল্লাহ সহজ করুন। সবসময় হক জানার চেষ্টা করি এবং যতটুকু যানি সে অনুযায়ী আমল করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি আলহামদুলিল্লাহ, আর আমি ভিশন বই প্রেমি আর কিনতে ও হাদিয়া পেতে অনেক ভালে লাগে আলহামদুলিল্লাহ। আর নিজের ব্যাপারে বলতে গেলে কথা বলতে ভালো লাগে তবে এতো বেশি নাহ যার কারণে গীবতের আড্ডাখানা বসে এবং সময় নষ্ট হয়। খোঁটা জিনিস টা কে আমি খুব জঘন্যভাবে অপছন্দ করি। এমন স্বভাব যদি থাকে তাহলে ১০০ হাত দূরে থাকবেন। আমি মনে করি যে ছেলে বউ এর টাকা দিয়ে চলতে চায় তার গাইরতের ছিটেফোঁটাও নেই। এমন গাইরত সবচেয়ে উত্তম যে তার বন্ধুমহলে তার আহলিয়ার নাম উচ্চারণ করতেওও দ্বিধাবোধ করে। বিচক্ষণতা আশা করি। এমন ছেলে খুবই অপছন্দ যে স্ত্রী কে সম্মান দিতে গিয়ে মা কে ছোট করে আবার মা কে সম্মান দিতে গিয়ে স্ত্রী কে ছোট করে। ইনসাফ সম্পর্কে ১০০% গভীর জ্ঞান থাকতে হবে,আর না থাকলে দিরে থাকুন। শুধু ইলম থাকলেই কেউ পরিপূর্ণ দ্বীনদার হয় না কথাটা মাথায় রাখুন। বারবার মেনশন করতে চাই ১০০% সালাফি হতে হবে। নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেওয়ার সক্ষমতা থাকা। স্ত্রী ভরণপোষণ নেওয়ার মতো যোগ্যতা থাকতে হবে।
ধর্মীয় বিষয়ে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা- আলহামদুলিল্লাহ আমি আগে ছোট বাচ্চাদের কোরআন পরাতাম, ভবিষ্যতে আবারও পড়তে চাই ইনশাআল্লাহ আল্লাহ সহজ করুন। আমি একজন প্রেক্টিসিং মুসলিমা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দ্বীনের পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চাই এবং আমার অর্জিত জ্ঞান থেকে পরিবার ও আসেপাশে দ্বীনি বোনদের ইসলামের দাওয়াত দিতে চাই আল্লাহ সহজ করুন, আর আমার নতুন প্রজন্মদের দ্বীনের দায়ী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই ইন শা আল্লাহ।

পারিবারিক তথ্য

পিতা কি করেন/করত, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জীবিত/মৃত বিস্তারিত লিখুন- আলহামদুলিল্লাহ আমার পিতা জীবিত,, শিক্ষাগত যোগ্যতা : দাখিল পাস। পেশা: মসজিদের মোয়াজ্জেম + ইমাম
মাতা কি করেন/করত, শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং জীবিত/মৃত বিস্তারিত লিখুন- গৃহিণী
ভাই বোনের সংখ্যা, বৈবাহিক অবস্থা ও কে কি করে বিস্তারিত লিখুন- আমরা ২ বোন ১ভাই। ভাই শিক্ষাগত যোগ্যতা : বুলুবুল মারাম। বৈবাহিক অবস্থা : ডিভোর্স মেয়ের বাবা মা জোর করে মেয়েকে বিয়ে দিয়েছিলো, মেয়ের অন্য জায়গায় পছন্দ ছিলো। পেশা: ঢাকায় ইজিবাইক চালাই। ২নাম্বার পাত্রী। ৩ ছোট বোন, শিক্ষাগত যোগ্যতা : অনার্স অধ্যয়নরত।বৈবাহিক অবস্থা : বিবাহিত, পেশা: ছাত্রী + গৃহিণী।
নিকট আত্বীয়দের মাঝে ভালো অবস্থানে যারা আছে তাদের সম্পর্কে লিখুন- আলহামদুলিল্লাহ সবাই ভালো অবস্থানে আছেন। মামা২টা, বড় মামা ব্যাবসায়িক ছোট মামা এবতেদায়ী মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক। চাচা১জন তিনি ও ব্যাবসায়িক।
পারিবারিক অবস্থা- নিম্ন মধ্যবিত্ত
নিজেদের আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত(আপনাদের কেমন বাড়ি(বিল্ডিং, ফ্লাট, আধা পাকা, টিনসেড ইত্যাদি) ও জায়গা জমি ইত্যাদি) লিখুন – ( **কুফু মেলাতে এগুলা অনেকের প্রয়োজন হয়।) আমার দাদা এবং নানার বংশকে আশে পাশে সবাই ভালো ভাবে চিন্ত। আমি জন্মের পর বুদ্ধির বয়স থেকে দেখি আসতেছি বাবাকে ইমামতি করতে। আমাদের গ্রামে একটা সালাফি মাদ্রাসা ছিল যেটাতে শুরুর দিকে বাবা সে মাদ্রাসায় কয়েক বছর খেদমত করছিল আলহামদুলিল্লাহ। আমার বাবা মা অনেক সহজ সরল ছিল। পরে জীবিকার টানে কোন কারণে বিদেশে চলে যায় বাবা। তখনও সবাই আমার পরিবারকে খুব ভালবাসত যতদিন আমার বাবার টাকা ছিল। আমার বাবা প্রাণ খুলে নিজের সর্বটুকু দিয়ে সবার জন্য অনেক কিছু করে গেছে বিদেশ থাকাকালীন। তখন আমরা সবাই ছোট ছিলাম এতকিছু বুঝতামনা, আমার মা ছিল নিরক্ষর। অনেকভাবে সবাই আমাদের টাকা খায়ত। পরে বাবা একটা সমস্যার কারণে যখন বাড়িতে একবারে চলে আসে। তখন আমার বাবাকে দেখে দাদার পরিবার সবাই দূরে সরে। তখন থেকে আমার বাবা বুঝা শিখল যে, এতদিন সবাই তাহলে টাকার জন্য আমার বাবাকে ভালোবাসছে। এভাবে চলতে থাকে বাবার। বিপদে কাউকে পাশে পায়না। আমার দাদা তার জমিজমা তার অন্য ছেলে মেয়েদের দিয়ে দেয়। আমার বাবা ছিল বাড়ির বড় ছেলে। পরে অনেক কষ্টে বাবা আলাদা ১৪ শতাংশ জায়গা কিনে বাড়ি করে,। আমাদের মাটির বাড়ি
পাত্রী বিবাহের জন্য আগ্রহী/সম্মতি প্রকাশ করছেন কি? হ্যাঁ
পাত্রীর অভিভাবক বিবাহের জন্য অনুমতি প্রদান করছেন কি? হ্যাঁ

প্রত্যাশিত জীবনসঙ্গী তথ্য

জেলা রাজশাহী, বগুড়া, রংপুর
বয়স ৩০ বছর হইতে ৩৭ বছর পর্যন্ত
উচ্চতা ৫'৩" হইতে ৫'৬" পর্যন্ত
গায়ের রং শ্যামলা
বৈবাহিক অবস্থা ডিভোর্সড(সন্তান নেই), ডিভোর্সড(সন্তান আছে), বিপত্নীক(সন্তান নেই), বিপত্নীক(সন্তান আছে)
আকিদা/মাঝহাব/অন্যান্য সালাফি/আহলে হাদিস
পারিবারিক অবস্থা মধ্যবিত্ত
পেশা ব্যবসা, ফ্রিল্যান্সার, অন্যান্য
শিক্ষাগত যোগ্যতা দাখিল(পাস), এইসএসসি(পাস)
এছাড়া নিম্নের যেমন পাত্র বিবাহ করতে আগ্রহী নামাজি
প্রবাসী/সিটিজেন পাত্র বিয়ে করতে আগ্রহী আছেন কি? আলোচনা সাপেক্ষে
আরও কিছু বলার থাকলে লিখুন আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ প্রথমে আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি ছেলে এবং ছেলের পরিবার যেন তাক্কওয়াশীল হয় । সে এবং তার পরিবার যেন আমাকে পর্দার সাথে চলতে সাহায্য করে। কারন পর্দানশীন নারীর স্বামী বা তার পরিবার যদি পর্দার ব্যাপারে সচেতন না থাকে তাহলে বিয়ের পর পর্দানশীন নারীর পর্দা করে চলা কঠিন হয়ে পড়ে, যা অতীত এ আমি খুব বাজে ভাবে সাপার করেছি আর আমি চাই না ভবিষ্যতে এমন কিছু হক আল্লাহ সহজ করুন। এজন্য এমন তাক্কওয়াশীল ছেলে হতে হবে, যে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তার স্ত্রীকে ভালবাসবে এবং আল্লাহর কাছে দায়ূস হওয়া থেকে নিজেকে রক্ষার সর্বচ্চচেষ্টা করবে। তার ভিতরে এমন চিন্তা ভাবনা থাকতে হবে যে,আমি শুধু এই দুনিয়াতে থাকার জন্য স্ত্রী চায়না, আমি চাই আমরা যেন স্বামী স্ত্রী একমাত্র মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য এই দুনিয়াতে এক সাথে একমাত্র মহান আল্লাহর ইবাদত করে ইহকালে এবং পরকালে একসাথে জান্নাতে যেতে পারি, এমন মনোভাবাপন্ন মনের পুরুষ হতে হবে। এমন তাক্কওয়াশীল পুরুষ হতে হবে যে, তার স্ত্রীর সৌন্দর্যের প্রেমে পড়ে স্ত্রীকে ভালোবাসবে না, বরং একমাত্র মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তার স্ত্রীর তাক্কওয়া দেখে, তার দ্বীনদারীতা দেখে ভালোবাসবে। এমন তাক্কওয়াশীল পুরুষ হতে হবে, যার ভিতরে তার স্ত্রী এবং তার পরিবারের প্রতি ন্যায়বিচার করার সক্ষমতা থাকতে হবে। অন্যায়কে অন্যায় বলার সাহস থাকতে হবে, মা বাবার ক্ষেত্রে শুধু সদাচারণ করবে আর স্ত্রীর বেলায় শুধু শক্তি দেখাবে, এমন গুণের অধিকারী হওয়া যাবে না। বরং মা বাবা তারা তাদের জায়গায়, স্ত্রী তার স্ত্রীর জায়গায় রাখতে হবে। যার যে হুক সেটা কুরআন এবং হাদিস অনুযায়ী সে হুক পালন করার মনমানসিকতা থাকতে হবে। পুরো জিবন আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলের দেখানো পথে চলার আপ্রাণ চেষ্টা করে যেতে হবে ইন শা আল্লাহ। সে তার মা বাবাকে যেভাবে সম্মান করে এবং ভালোবাসে তেমনিভাবে যেন আমার মা বাবাকে সম্মান করে এবং ভালোবাসে। আমিও ইনশাআল্লাহ তার পরিবারের খেদমত করতে সচেষ্ট থাকব এবং নিজের মা বাবার মত তাদেরকে ভালোবাসার চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ। আমি এমন একটা আদর্শ পরিবার চায় যারা আমার রূপ বা আমার পরিবারের অর্থের প্রতি কোনো লোভ করবে না একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আমার দ্বীনদারীত্বকে প্রাধান্য দিবে। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন হচ্ছে, আমার ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দ্বীনের জন্য আল্লাহর রাস্তায় ছেড়ে দিব তাদেরকে আল্লাহর দ্বীনের দ্বায়ী হিসাবে গড়ে তুলব ইনশাআল্লাহ।আদর্শ পরিবার গড়তে হলে সবার আগে আদর্শ নারী হিসেবে গড়ে উঠতে হবে , আদর্শ নারী ছাড়া কখন আদর্শ পরিবার গঠন করা সম্ভব না। শুধু স্ত্রী হিসাবে আদর্শ হলেই যে আদর্শ পরিবার গঠন হয়ে যাবে তা না, এজন্য আদর্শ স্ত্রীর জিবনে আদর্শ পরিবার গঠনের জন্য একজন আদর্শ স্বামীও প্রয়োজন। যেন একে অপরকে দ্বীনের কাজে সাহায্য করতে পারি একমাত্র মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য একে অপরকে ভালোবাসতে হবে দুনিয়াবি কোন স্বার্থ ছাড়া। একমাত্র মহান আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই এমন একজন তাক্কওয়াশীল আদর্শ পুরুষ চাই। আল্লাহ সহজ করুন। আমিন